ট্যাংরায় চামড়ার গুদাম ও কারখানায় বিধ্বংসী আগুন। ঘটনাস্থলে প্রথমে পৌঁছয় দমকলের পাঁচটি ইঞ্জিন, পরে আগুনের ভয়াবহতা বুঝতে পেরে আরও পাঁচটি ইঞ্জিন পাঠানো হয়। অর্থাৎ সব মিলিয়ে মোট দশটি ইঞ্জিন এই ভয়াল আগুন নেভানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যাচ্ছে, আগুন লাগে সন্ধ্যা ৬টা নাগাদ। তবে স্থানীয় মানুষের অভিযোগ, ঘটনাস্থলে দমকল এসে পৌঁছতে অনেক দেরি করেছে।
ঘটনার প্রায় একঘন্টা পরে দমকলের ৫টি ইঞ্জিন এসে পৌঁছয়। কিন্তু তারপরেও দমকল বাহিনীর আগুন নেভানোর ক্ষেত্রে প্রধান অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায় অত্যন্ত ঘিঞ্জি এলাকা। যে কারণে দমকলের গাড়ি ঘটনাস্থলের কাছেই পৌঁছতে হিমশিম খায়।
আগুন নেভানোর কাজ শুরুর দিকে স্থানীয় মানুষেরাই করে। স্থানীয় পুর প্রতিনিধি জীবন সাহা ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি দেখভাল করেন এবং সাধারণ মানুষের উত্তেজনা নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেন।